Sunday, February 3, 2019

সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করার অ্যান্টিসিরাম!


এখন বাংলাদেশেই তৈরি হচ্ছে সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করার অ্যান্টিসিরাম!
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

কেউ হার্ট অ্যাটাক করলে তাৎক্ষণিক করণীয়!


কেউ হার্ট অ্যাটাক করলে তাৎক্ষণিকভাবে যা যা করতে হবে-

১. কারও হার্ট অ্যাটাক হলে প্রথমেই জরুরি ভিত্তিতে ডাক্তার ডেকে আনতে হবে অথবা হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। কারণ অভিজ্ঞ ডাক্তার ছাড়া কোনও ট্রিটমেন্ট করতে গেলে অনেক সময় রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হয়ে পড়তে পারে।

২. হার্ট অ্যাটাকের পরপরই রোগীকে শক্ত জায়গায় হাত-পা ছড়িয়ে শুইয়ে দিন এবং গায়ের জামা-কাপড় ঢিলেঢালা করে দিন। আর সম্ভব হলে জামা-কাপড় খুলে ফেলুন।

৩. বাতাস চলাচলের রাস্তাগুলো সব উম্মুক্ত করে দিন। এরপর রোগীকে গভীরভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সহায়তা করুন।

৪. হার্ট অ্যাটাকের পর হাতের কব্জিতে পালস টেস্ট না করে বরং ঘাড়ের কোনও একপাশে পালস টেস্ট করুন। কারণ নিম্ন রক্তচাপের কারণে হার্ট অ্যাটাকের পর হাতের কব্জিতে পালস নাও ধরা পড়তে পারে।

৫. হার্ট অ্যাটাকের পর যদি রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় তাহলে তাকে কৃত্রিম উপায়ে অক্সিজেন সরবরাহের চেষ্টা করুন।

৬. হার্ট অ্যাটাকের পর রোগীর যদি বমি আসে তাহলে তাকে একদিকে কাত করে দিন। হৃদপিন্ডে রক্তের সরবরাহ বাড়াতে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত ব্যক্তির দুটো পা-ই উপরের দিকে তুলে ধরুন। হার্ট অ্যাটাকের পর হৃদপিন্ডে রক্তের সরবরাহ বাড়ানোর জন্য ডাক্তারের সাথে কথা বলে বাজারে প্রচলিত ওষুধও রোগীকে তাৎক্ষণিকভাবে খাইয়ে দিতে পারেন।

যতো তারাতারি সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

Thursday, January 31, 2019

স্টোক হলে তাৎক্ষণিক করনীয়!


অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়। মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।

যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে , আপনি কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না।

কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।
এবার ১০ আঙুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে। যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে।

তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।আরও অন্যান্য উপসর্গ দেখা যায়। যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।

জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ, ১০০% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে। এই পোস্টটিকে লাইক করার চেয়ে শেয়ার করলে ব্যাপারটা সবাই জানতে পারবে।

দয়া করে এটিকে বেশি বেশি করে শেয়ার করুন। যদি কেউ মনে করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর সাথে আলোচনা করতে পারেন। মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

Thursday, January 24, 2019

গরম তেলে পুড়ে গেলে কি করবেন?


আমাদের দৈনন্দিন কাজে বিশেষত রান্নার কাজ করতে গিয়ে শরীরের কোনো স্থান আগুনে পুড়ে যেতে পারে কিংবা তেল ছিটকে হাত, গলা, ঘাড়, পা ইত্যাদিতে পড়ে তা পুড়ে যেতে পারে। আর কোথাও তেলে পুড়ে গেলেই আমরা সাথে সাথেই দৌড়ে ফ্রিজের কাছে যাই আর বরফের টুকরো বের করে সেখানটায় লাগাই।

কিন্তু আপনি কি জানেন, বরফ রক্তের প্রবাহকে রোধ করে এবং ত্বকের চামড়াকে সংকুচিত করে? ভালো তো নয়ই, বরং আরো অনেক বেশি খারাপ অবস্থা করে দেয় আপনার জ্বলে যাওয়া স্থানটির। তাহলে কী লাগাবেন গরম তেলে পুড়ে যাওয়া জায়গাটিতে? আসুন জেনে নিই দৈনন্দিন এই সমস্যার ঘরোয়া কিছু সমাধান।

১. অ্যালোভেরা: পুড়ে যাওয়া স্থানের নিরাময়ে অ্যালোভেরার চাইতে ভালো আর কোন কিছু হতে পারেনা। খুব দ্রুত ব্যথা আর সংকোচন কমিয়েই দেয়না এটা শুধু। সেই সাথে পুড়ে যাওয়া স্থানটিকে সুরক্ষিত করে আর দ্রুত চামড়ার বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। রিডার্স ডাইজেস্টের মতে অল্প কিছুদিনের ভেতরেই আপনার পুড়ে যাওয়া চামড়াটিকে ঠিক আগের মতন করে দিতে পারে অ্যালোভেরা।

২. আলু: আলু থেতলে আলুর রস দিতে পারেন নতুবা ডিম ভেঙ্গে পোড়া জায়গাতে লাগাতে পারেন। ফোস্কা পরলে গালার চেষ্ঠা করবেন না।

৩. মিন্ট টুথপেস্ট: রান্নাঘরে হাতের কাছেই রাখুন একটি মিন্ট ফ্লেভারের টুথপেস্ট। জ্বলে যাওয়া আর পুড়ে যাওয়া চামড়ার জন্যে এটি প্রচন্ড কাজের। চামড়ায় কোন রকমের জ্বলুনি বা পোড়া হলেই প্রথমে সেখানে ঠান্ডা পানি ঢালুন এবং এরপর খানিকটা মিন্ট ফ্লেভারের টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন। আরাম পাবেন। চামড়াও সুরক্ষিত থাকবে।

৪. ভ্যানিলা: ছোটখাটো তেলে জ্বলে যাওয়া চামড়ার ক্ষেত্রে খানিকটা ভ্যানিলা কটন বাডে লাগিয়ে চামড়ায় ডলুন। ভ্যানিলার ভেতরে থাকা অ্যালকোহল আপনার চামড়ার জ্বলে যাওয়ার ব্যথাকে দূর করে দেবে। কষ্ট কম হবে।

৫. টি ব্যাগ: পিনটারেস্ট অনুসারে টি ব্যাগে ট্যানিক এ্যাসিড থাকে। আর এই ট্যানিক এ্যাসিড চামড়ার গরমকে নিজের ভেতরে শেষন করে নিয়ে পুড়ে যাওয়া জায়গাটিকে ঠান্ডা করে তোলে। ফলে ব্যাথা কমে যায় অনেকখানি। তেলের ছিটে লাগলে তাই সাথে সাথে দু-তিনটি টি ব্যাগ নিয়ে ডলুন চামড়ায়।

৬. ভিনেগার: ভিনেগারে থাকে একটিক এ্যাসিড, যেটা কিনা জ্বলে যাওয়া যায়গার চুলকানি, ব্যাথা আর প্রদাহ দূর করে। এছাড়াও এন্টিসেপটিক আর এসট্রিজেন্ট হিসেবেও এটি বেশ ভালো কাজ করে। সব ধরনের সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে শরীরকে। জ্বলে যাওয়া কিংবা পুড়ে যাওয়া জায়গার তাপ কমাতেও বেশ সাহায্য করে ভিনেগার। আর তাই তেলের ছিটে লাগলে তুলোয় ভিনেগার মিশিয়ে জায়গাটিতে বুলিয়ে নিন।

৭. দুধ এবং মধু: প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে মধুর কোন বিকল্প নেই। হাব পেজেস অনুসারে ক্ষতস্থানের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে দূর করাসহ ব্যাথা কমাতেও সাহায্য করে মধু। নিজের স্নেহ আর প্রোটিনের মাধ্যমে দুধও একই কাজ করে। আর তাই ক্ষতস্থানে মধু লাগিয়ে নিন। আর দুধ লাগালে সেটা রেখে দিন ১৫ মিনিট অব্দি।

৮. তেল: তেলের ছিটে লাগা স্থানের জন্যে তেল বেশ উপকারী একটি জিনিস। বিশেষ করে সেটা যদি হয় নারকেল তেল। নারকেল তেলে রয়েছে ভিটামিন ই আর ফ্যাটি এ্যাসিড। যেটা কিনা ফাঙ্গাস আর ব্যাকটেরিয়া থেকে দূরে রাখে সংক্রমণস্থলকে। শুধু তাই নয়, ক্ষতস্থানে কোনরকম দাগ থেকে গেলে সেটাকে দূর করতেও নারকেলের জুড়ি নেই। সেজন্যে কেবল নারকেল তেলের সাথে খানিকটা লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন দাগের ওপরে লাগাতে হবে। তবে নারকেল তেল ছাড়াও ল্যাভেন্ডার তেল কিংবা চা গাছের তেলও এক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

৯. ডিমের সাদা অংশ: শরীরের যে স্থানে পুড়ে গেছে সেখানে ডিমের সাদা অংশ দিন।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

বৈদ্যুতিক শক খেলে বা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে তাৎক্ষণিক ৯টি করণীয়


মানবদেহ বিদ্যুৎ সুপরিবাহী। বিদ্যুৎ প্রবাহ রয়েছে এমন কোনো খোলা তার বা বৈদ্যুতিক লাইনের সংস্পর্শে এলে তাই সহজেই দেহে বিদ্যুতায়ন হতে পারে। প্রচলিত ভাষায় যাকে বলে কারেন্টে শক খাওয়া বা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া। আমাদের এখানে এই ধরণের ঘটনা খুবই সাধারণ। কারেন্টে শক খেয়ে বা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অনেকেই এখানে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন। কখনো কখনো বাড়ির ছোটখাট বৈদ্যুতিক কাজ করতে গিয়ে অসতর্কতাবশত এ ধরণের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এটা খুবই ভয়াবহ হতে পারে। এমনকি এ কারনে ব্যক্তির মৃত্যুও ঘটতে পারে। কেউ কারেন্টে শক খেলে বা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের করণীয়গুলো কি? চলুন সংক্ষেপে তা জেনে নিই-
কেউ বিদ্যুতস্পৃষ্ট হলে করণীয়:

১. বিদ্যুতস্পৃষ্ট ব্যক্তির গায়ে হাত দেওয়া যাবে না।
২. বৈদ্যুতিক সুইচ সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দিতে হবে।
৩. সুইচ বন্ধ করা সম্ভব না হলে শুকনো খবরের কাগজ, উলের কাপড়, শুকনো কাঠের টুকরা অথবা রাবার দিয়ে বিদ্যুতস্পৃষ্ট ব্যক্তিকে বৈদ্যুতিক উৎস থেকে ধাক্কা দিয়ে আলাদা করতে হবে।
৪. ধাক্কা দেওয়া এবং সুইচ বন্ধ করা সম্ভব না হলে দ্রুত বৈদ্যুতিক অফিসে খবর দিতে হবে।
৫. বিদ্যুতস্পৃষ্ট ব্যক্তির গায়ে কখনোই পানি দেওয়া যাবে না।
৬. বিদ্যুতস্পৃষ্ট ব্যক্তির গলা, বুক ও কোমরের কাপড় ঢিলা করে দিতে হবে।
৭. বিদ্যুতস্পৃষ্ট ব্যক্তির হৃদপিণ্ডের সঞ্চালন বন্ধ হয়ে গেছে মনে হলে দ্রুত তার বুকের ওপর জোরে জোরে চাপ দিতে হবে। ডাক্তারি ভাষায় একে বলে সিপিআর (CPR)।
৮. বিদ্যুতস্পৃষ্ট ব্যক্তির শ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে কৃত্রিম শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। অন্ততপক্ষে যতক্ষণ পর্যন্ত তাকে হাসপাতালে নেওয়া সম্ভব না হয় ততক্ষণ এটা করতে হবে।
৯. রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে:
১. ভেজা শরীরে বা হাতে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ধরা যাবে না।
২. খালি পায়ে ভেজা জায়গায় দাঁড়িয়ে বিদ্যুতের কাজ করা যাবে না।
৩. বৈদ্যুতিক কাজ করার সময় অবশ্যই স্পঞ্জ বা রাবারের জুতা পরে নিতে হবে।
৪. প্রয়োজনে মেইনসুইচ বন্ধ করে বৈদ্যুতিক কাজ করতে হবে।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

পুড়ে যাওয়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসা


পুড়ে যাওয়া সাধারণত তিন ধরনের:
১ম ডিগ্রী: তাপ লেগে চামড়া লাল হয়ে যায়। কোনো ফোস্কা পড়ে না।
২য় ডিগ্রী: চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে।
৩য় ডিগ্রী: পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। পুড়ে যাওয়া প্রাথমিক চিকিৎসা রোগীকে দ্রুত আগুনের উৎস থেকে সরিয়ে আনতে হবে।
→ পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে মোটা কাপড় বা কম্বল দিয়ে রোগীকে জড়িয়ে ধরতে হবে। এবং মাটিতে শুয়ে গড়াতে হবে। এতে আগুন নিভে যাবে।
→ শরীরের যে অঙ্গ পুড়ছে সেখানে পানি ঢালতে হবে।
→ ১ম ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পানি ঢাললেই হবে, আর কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। পানি ঢালতে হবে ১৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট।
→ ২য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময় ধরে পানি ঢালতে হবে, ১-২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ফোস্কা গরানোর দরকার নেই। প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
→ ৩য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া উচিত। হাপাতালে নেওয়ার পূর্বে পোড়া স্থানে পানি ঢালতে হবে।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হলে করনীয়!


কেউ হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে গেলে কি করবেন ? জেনে নিন এখনই !

বিভিন্ন কারণে মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে । অজ্ঞান ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখা জরুরি । যদি পানিতে ডুবে কেউ অজ্ঞান হয়, তবে তার পেটে চাপ দিয়ে অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে হবে । এরপর তাকে উপুড় করে শুইয়ে দিতে হবে।

যদি শ্বাসকষ্টজনিত কারণে কেউ অজ্ঞান হয়, তবে তাকে চিৎ করে শুইয়ে মাথার দিকটা উঁচু করে দিতে হবে। যদি বৈদ্যুতিক শকের ফলে বা রক্তচাপ নেমে যাওয়ার কারণে কেউ অজ্ঞান হয়, তবে তার পায়ের দিকটা উঁচু করে দিতে হবে । প্রয়োজনে মুখে মুখ লাগিয়ে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস দিতে হতে পারে। তবে এই প্রক্রিয়াটি হাতে-কলমে শিখে নিতে হবে।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness